Title Title

বয়কট কোম্পানি

নেসলে

ইসরায়েল

বয়কট ব্র্যান্ড

মাইলো

ইসরায়েল

নেসলে একটি খাদ্য এবং পানীয় কোম্পানি যা ১৮৬৬ সালে সুইজারল্যান্ডের ভেভেতে প্রতিষ্ঠিত হয়। নেসলে বাংলাদেশ পিএলসি, নেসলে গ্রুপের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশে তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করে। ১৯৯৪ সালে এটি বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে। নেসলে বাংলাদেশ পিএলসি ঢাকার গুলশানে তাদের প্রধান কার্যালয় পরিচালনা করে এবং তাদের পণ্য উৎপাদনের জন্য গাজীপুরে কারখানা স্থাপন করেছে। চকলেট মল্টেড ড্রিঙ্ক ব্র্যান্ড নেসলে মাইলো (NESTLÉ MILO) ১৯৩৪ সালে অস্ট্রেলিয়ায় চালু হয়। কোম্পানির উল্লেখযোগ্য ব্র্যান্ড সমূহ হল- ম্যাগি, নেসক্যাফে, নেসলে পিউর লাইফ, নেসলে মিল্ক, নান, ল্যাকটোজেন, সেরেলাক, কিটক্যাট, মিল্কি বার, স্মার্টিজ, ম্যোভেনপিক, হাগেন-ডাজ়, পারিনা ও নেসলে হেলথ সায়েন্স। বাংলাদেশে নেসলে কোম্পানির বিভিন্ন পণ্য ভারত থেকে আমদানি করা হয়, আমদানিকৃত নেসলে পণ্যগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হলো: নেসক্যাফে ইনস্ট্যান্ট কফি, ম্যাগি নুডলস ও ম্যাগি স্যুপ, কিটক্যাট ও মিল্কি বার চকোলেট, ল্যাকটোজেন এবং নান ব্র্যান্ডের শিশুখাদ্য পণ্য।

ফিলিস্তিনে মুসলিম গণহত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশে ওলামা-মাশায়েখগণ ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান জানিয়েছএই আন্দোলনের অংশ হিসেবে নেসলে কোম্পানির মাইলো ব্র্যান্ডসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পণ্য বর্জনের আহ্বান জানানো হচ্ছে। ইসরায়েলের প্রতি আর্থিক সহায়তা বন্ধের মাধ্যমে তাদের বর্বরতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্যই এই উদ্যোগ। ওলামা-মাশায়েখগণ মনে করেন, ইসরায়েলি কোম্পানি নেসলে কোম্পনির মাইলো ব্র্যান্ড বর্জন বিশ্বব্যাপী মুসলিম সম্প্রদায়ের ঐক্যকে আরও শক্তিশালী করবে এবং ফিলিস্তিনের নির্যাতিত মানুষের পক্ষে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সহায়ক হবে। বাংলাদেশের জনগণের নিকটও আবেদন জানানো হয়েছে, দৈনন্দিন জীবনে বিকল্প পণ্য ব্যবহার করে ইসরায়েলের প্রতি সরাসরি অর্থায়ন বন্ধ করতে। এই প্রচেষ্টা বিশ্বময় বয়কট আন্দোলনকে ত্বরান্বিত করবে এবং ফিলিস্তিনে নির্যাতিত মুসলমানদের পক্ষে দৃঢ় বার্তা পৌঁছাবে। এভাবে মুসলিম বিশ্ব একত্রিত হয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথে এগিয়ে যেতে পারবে।


ব্র্যান্ডের পণ্যসমূহ

মাইলো সিরিয়াল

ইসরায়েল

মাইলো ড্রিঙ্কিং পাউডার

ইসরায়েল

মাইলো অ্যাকটিভ

ইসরায়েল

বিকল্প বাংলাদেশি ব্র্যান্ড

Title