Title Title

বিকল্প কোম্পানি

লাল তীর

লাল তীর সীড লিমিটেড (Lal Teer Seed Limited) ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি গবেষণাভিত্তিক বীজ কোম্পানি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় জার্মপ্লাজম ব্যবহার করে বিভিন্ন ফসলের হাইব্রিড ও উন্মুক্ত পরাগায়িত উচ্চফলনশীল জাত উদ্ভাবন ও উন্নয়নে কাজ করে আসছে। লাল তীর সীড লিমিটেডের প্রধান কৃষি পণ্যসমূহের মধ্যে রয়েছে- উচ্চফলনশীল সবজি বীজ (করলা, লাউ, মিষ্টিকুমড়া, শসা, তরমুজ, টমেটো, বেগুন, মরিচ, বাঁধাকপি, ঢ্যাঁড়স, পেঁয়াজ, পেঁপে, বরবটি, শিম, লেটুস, লালশাক, সবুজ শাক, পালংশাক, কলমিশাক, পুঁইশাক ইত্যাদি), ফসল বীজ (ধান, গম, ভুট্টা, আলু, সরিষা, সয়াবিন, মুগ, কলাই, মসুর ডাল ইত্যাদি)। প্রতিষ্ঠানটি গাজীপুরের বাসনে প্রায় ৩০ একর জমিতে প্রধান গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে, যেখানে ৩০ জন বৈজ্ঞানিক গবেষক কাজ করছেন। এ পর্যন্ত লাল তীর ৩৫টি বিভিন্ন ফসলের ১৯৯টি জাত উদ্ভাবন করেছে, যার মধ্যে ৮৭টি হাইব্রিড। তারা দেশের বিভিন্ন স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে যৌথভাবে কাজ করে, যেমন: ইরি, এভিআরডিসি, আইসিআরআইএসএটি, সিমিট, ব্রি, বারি, বিনা, বিজেআরআই, বিএইসি, কর্নেল ইউনিভার্সিটি, নিউ মেক্সিকো ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়, গোথেনবার্গ ইউনিভার্সিটি, ওয়াগেনিনজেন ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড রিসার্চ, বিএইউ, বিএসএমআরএইউ, শের-ই-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। লাল তীর সীড লিমিটেডের পণ্যসমূহের গুণগতমান নিশ্চিত করতে আধুনিক প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উপর গুরুত্ব দেয়। তাদের উৎপাদিত বীজ সারাদেশে প্রায় ১,৫০০ ডিলার এবং ১৮,০০০ খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়। এছাড়াও, প্রতিষ্ঠানটি ওমান, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান, ভিয়েতনাম, ইতালি, যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় বীজ রপ্তানি করে।


বয়কট কোম্পানি সমূহ

ইউপিএল

ভারত

বায়ার

ভারত

বিএএসএফ

ভারত

করোম্যান্ডেল

ভারত

ইফকো

ভারত

কে+এস

ভারত

সিনজেন্টা

ভারত

লিমাগ্রেন

ভারত

Title