Title Title

বয়কট কোম্পানি

ইউনিলিভার

ইসরায়েল-ভারত

বয়কট ব্র্যান্ড

শিয়া ময়েশ্চার

ইসরায়েল-ভারত

শিয়া ময়েশ্চার ব্র্যান্ডটি ইউনিলিভারের অধীনে একটি হেয়ার এবং স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ড, যা প্রথম চালু হয় ১৯৯১ সালে। শিয়া মাখনের মতো উপাদান ব্যবহার করে এটি চুল এবং ত্বকের যত্নের জন্য পরিচিত হলেও, পণ্যের মান এবং কার্যকারিতা নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে সমালোচনা দেখা গেছে। বাংলাদেশে শিয়া ময়েশ্চার ব্র্যান্ডের পণ্য আমদানি শুরু হয় ২০২০-এর দিকে। শিয়া ময়েশ্চার পণ্যের মান নিয়ে কিছু সাধারণ সমস্যা রয়েছে। অনেক গ্রাহক অভিযোগ করেছেন যে, পণ্যের কার্যকারিতা সবসময় প্রত্যাশা পূরণ করে না। উদাহরণস্বরূপ, শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার ব্যবহারের পর চুল শুষ্ক এবং রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত পণ্যে কিছু ক্ষেত্রে অ্যালার্জি বা জ্বালাপোড়ার মতো প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তদ্ব্যতীত, প্যাকেজিং নিয়ে সমস্যার কথা শোনা গেছে, যেমন পাম্প বোতল সঠিকভাবে কাজ না করা এবং পণ্যের উপাদান দ্রুত পরিবর্তিত হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি। শিয়া ময়েশ্চার ব্র্যান্ডের আওতায় প্রস্তুত পণ্যগুলো- শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার মাস্ক, বডি ওয়াশ, এবং ময়েশ্চারাইজার পাওয়া যায়।  

ইসরায়েলের সঙ্গে ইউনিলিভারের ব্যবসায়িক সম্পর্ক নিয়ে সমালোচনার জন্ম দেয়, যা মানবাধিকার সংগঠন এবং বিশ্বজুড়ে  ফিলিস্তিনপন্থী গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। এই কারণে শিয়া ময়েশ্চার ব্র্যান্ডের প্রসাধনী পণ্যও বয়কটের আওতায় আসে। অনেক ভোক্তা দাবি করেন, ইউনিলিভার মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে নীরব ভূমিকা পালন করছে, যা তাদের ব্র্যান্ডের প্রতি আস্থা নষ্ট করেছে। ২০২৪ সালের দিকে বয়কট আন্দোলনে ভারত থেকে আমদানিকৃত ইউনিলিভারের সবপণ্য বাংলাদেশিরা বয়কট করেছে এবং ইসরায়েল নির্বিচারে ২০২৪ সালে গণহত্যা চালিয়েছে এতে ফিলিস্তিনে ৪৬০০০ মুসলিম নিহত হন এরমধ্যে ১৩০০০ শিশু রয়েছে, মুসিলম হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে বিশ্বমুসলিম সম্প্রদায়ের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে বাংলাদেশের ওলামা-মাশায়েখগণ ইউনিলিভার-সহ ইসরায়েলি সংশ্লিষ্ট পণ্য বয়কটের জোড়ালো ডাক দিয়েছেন।

Title