Title Title

বয়কট কোম্পানি

ইউনিলিভার

ইসরায়েল-ভারত

বয়কট ব্র্যান্ড

নেচার প্রোটেক্ট

ইসরায়েল-ভারত

নেচার প্রোটেক্ট ব্র্যান্ডটি ইউনিলিভারের অধীনে একটি পরিচ্ছন্নতা এবং জীবাণুনাশক পণ্য ব্র্যান্ড, যা প্রথম চালু হয় ২০২০ সালে। বাংলাদেশে নেচার প্রোটেক্ট ব্র্যান্ডের পণ্য আমদানি শুরু হয় ২০২১ সালের দিকে।  নেচার প্রোটেক্ট পণ্যের মান নিয়ে কিছু অভিযোগ রয়েছে। কিছু গ্রাহক দাবি করেছেন যে, হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং স্প্রে পণ্যের কার্যকারিতা প্রত্যাশিত মাত্রায় পৌঁছায় না এবং দীর্ঘস্থায়ী জীবাণুমুক্তির প্রতিশ্রুতি সবসময় পূরণ করে না। পণ্যের মধ্যে থাকা কিছু উপাদান ত্বকের জন্য উপযোগী নয় এবং কিছু ক্ষেত্রে সংবেদনশীল ত্বকে জ্বালাপোড়া বা শুষ্কতা সৃষ্টি করে। প্যাকেজিং মান নিয়েও সমালোচনা রয়েছে, যেমন স্প্রে বোতল সঠিকভাবে কাজ না করা বা সিল ঠিকমতো না থাকার কারণে পণ্য লিক হওয়ার সমস্যা দেখা গেছে। নেচার প্রোটেক্ট ব্র্যান্ডের পণ্যগুলো হলো- হ্যান্ড স্যানিটাইজার, সারফেস ডিসইনফেকটেন্ট স্প্রে এবং ওয়েট ওয়াইপস পাওয়া যায়। এই পণ্যগুলোর মধ্যে হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং সারফেস স্প্রেগুলো সবচেয়ে বেশি পরিচিত। যদিও বিশ্ববাজারে নেচার প্রোটেক্টের পণ্যের বৈচিত্র্য বেশি, বাংলাদেশে এর পরিসর সীমিত এবং নির্দিষ্ট কিছু পণ্যেই সীমাবদ্ধ। 

ইসরায়েলের সঙ্গে ইউনিলিভারের ব্যবসায়িক সম্পর্ক নিয়ে সমালোচনার জন্ম দেয়, যা মানবাধিকার সংগঠন এবং বিশ্বজুড়ে  ফিলিস্তিনপন্থী গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। এই কারণে নেচার প্রোটেক্ট ব্র্যান্ডের পণ্যও বয়কটের আওতায় আসে। অনেক ভোক্তা দাবি করেন, ইউনিলিভার মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে নীরব ভূমিকা পালন করছে, যা তাদের ব্র্যান্ডের প্রতি আস্থা নষ্ট করেছে। ২০২৪ সালের দিকে বয়কট আন্দোলনে ভারত থেকে আমদানিকৃত ইউনিলিভারের সবপণ্য বাংলাদেশিরা বয়কট করেছে এবং ইসরায়েল নির্বিচারে ২০২৪ সালে গণহত্যা চালিয়েছে এতে ফিলিস্তিনে ৪৬০০০ মুসলিম নিহত হন এরমধ্যে ১৩০০০ শিশু রয়েছে, মুসিলম হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে বিশ্বমুসলিম সম্প্রদায়ের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে বাংলাদেশের ওলামা-মাশায়েখগণ ইউনিলিভার-সহ ইসরায়েলি সংশ্লিষ্ট পণ্য বয়কটের জোড়ালো ডাক দিয়েছেন।

Title