Title Title

বয়কট কোম্পানি

ইউনিলিভার

ইসরায়েল-ভারত

বয়কট ব্র্যান্ড

করনেট্টো

ইসরায়েল-ভারত

করনেট্টো ব্র্যান্ডটি ইউনিলিভারের অধীনে একটি আইসক্রিম ব্র্যান্ড, যা প্রথম চালু হয় ১৯৫৯ সালে ইতালিতে। এটি ওয়েফার কন এবং ক্রিমি আইসক্রিমের জন্য পরিচিতি। করনেট্টো তার ক্রিমি টেক্সচার এবং বিভিন্ন ফ্লেভারের জন্য বিশ্বব্যাপী আইসক্রিমপ্রেমীদের কাছে পরিচিত হলেও মানগত কিছু ত্রুটি নিয়ে সমালোচিত। বাংলাদেশে করনেট্টো ব্র্যান্ডের পণ্য আমদানি শুরু হয় ২০১০-এর দশকে। আইসক্রিম পণ্যের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা রয়েছে, গ্রাহকরা অভিযোগ করেছেন যে, প্যাকেজিং কখনও কখনও সঠিকভাবে সিল না থাকায় আইসক্রিম গলে যায় বা তার আসল টেক্সচার হারিয়ে ফেলে। এছাড়া, কিছু ক্ষেত্রে ওয়েফার কন নরম হয়ে যায়, যা পণ্যের স্বাদ ও অভিজ্ঞতাকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। করনেট্টো আইসক্রিমে ব্যবহৃত কৃত্রিম উপাদান এবং সংরক্ষণকারী রাসায়নিক উপাদান নিয়ে স্বাস্থ্য সচেতন ক্রেতাদের মধ্যেও উদ্বেগ রয়েছে। প্যাকেজিংয়ের মান নিয়ে পরিবেশবাদীদের মধ্যে সমালোচনা রয়েছে, বিশেষত প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য উপকরণ না থাকা নিয়ে। করনেট্টো ব্র্যান্ডের অধীনে ভ্যানিলা, চকোলেট, স্ট্রবেরি ফ্লেভার অন্তর্ভুক্ত।  

ইসরায়েলের সঙ্গে ইউনিলিভারের ব্যবসায়িক সম্পর্ক নিয়ে সমালোচনার জন্ম দেয়, যা মানবাধিকার সংগঠন এবং বিশ্বজুড়ে  ফিলিস্তিনপন্থী গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। এই কারণে করনেট্টো ব্র্যান্ডের আইসক্রিম পণ্যও বয়কটের আওতায় আসে। অনেক ভোক্তা দাবি করেন, ইউনিলিভার মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে নীরব ভূমিকা পালন করছে, যা তাদের ব্র্যান্ডের প্রতি আস্থা নষ্ট করেছে। ২০২৪ সালের দিকে বয়কট আন্দোলনে ভারত থেকে আমদানিকৃত ইউনিলিভারের সবপণ্য বাংলাদেশিরা বয়কট করেছে এবং ইসরায়েল নির্বিচারে ২০২৪ সালে গণহত্যা চালিয়েছে এতে ফিলিস্তিনে ৪৬০০০ মুসলিম নিহত হন এরমধ্যে ১৩০০০ শিশু রয়েছে, মুসিলম হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে বিশ্বমুসলিম সম্প্রদায়ের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে বাংলাদেশের ওলামা-মাশায়েখগণ ইউনিলিভার-সহ ইসরায়েলি সংশ্লিষ্ট পণ্য বয়কটের জোড়ালো ডাক দিয়েছেন।

Title