Title Title

বয়কট কোম্পানি

ইউনিলিভার

ইসরায়েল-ভারত

বয়কট ব্র্যান্ড

সিফ

ইসরায়েল-ভারত

পরিচ্ছন্নতা পণ্য অধিভূক্ত করে ১৯৬৯ সালে সিফ ব্র্যান্ডটি ইউনিলিভার বাজারে আনেন, ভারত ও অন্যান্য দেশ থেকে আমদানিকৃত পণ্য বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যায়। এটি বিভিন্ন পৃষ্ঠ যেমন টাইলস, স্টেইনলেস স্টিল, এবং কাচের উপরে ব্যবহারের উপযোগী হিসেবে বাজারে পরিচিত হয়। ব্র্যান্ডটি এর কার্যকরী পরিচ্ছন্নতার জন্য জনপ্রিয় হলেও কিছু ক্ষেত্রে মানগত ত্রুটির কারণে সমালোচিত। বাংলাদেশে সিফ ব্র্যান্ডের পণ্য আমদানি শুরু হয় ২০০০-এর দশকের দিকে। সিফ পণ্যের ক্ষেত্রে কয়েকটি সাধারণ সমস্যা রয়েছে। পণ্যের কার্যকারিতা নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়। অনেক সময় অভিযোগ করা হয়েছে যে, সিফ ক্লিনার দীর্ঘস্থায়ী দাগ দূর করতে ব্যর্থ এবং কিছু ক্ষেত্রে পৃষ্ঠতলে স্ক্র্যাচ সৃষ্টি করে। পণ্যের রাসায়নিক উপাদান নিয়ে পরিবেশবাদীদের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে, কারণ এগুলো পরিবেশ দূষণে ভূমিকা রাখতে পারে। এছাড়া, প্যাকেজিংয়ের মান নিয়েও অভিযোগ রয়েছে, বিশেষত পাত্রগুলো সহজে ভেঙে যায় বা ফুটো হয়ে পড়ে। সিফ ব্র্যান্ডের পণ্যগুলো হলো- সিফ ক্রিম ক্লিনার, সিফ পাওয়ার অ্যান্ড শাইন স্প্রে, এবং সিফ ডিশ ক্লিনার উল্লেখযোগ্য।

ইসরায়েলের সঙ্গে ইউনিলিভারের ব্যবসায়িক সম্পর্ক নিয়ে সমালোচনার জন্ম দেয়, যা মানবাধিকার সংগঠন এবং বিশ্বজুড়ে  ফিলিস্তিনপন্থী গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। এই কারণে সিফ ব্র্যান্ডের পণ্যও বয়কটের আওতায় আসে। অনেক ভোক্তা দাবি করেন, ইউনিলিভার মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে নীরব ভূমিকা পালন করছে, যা তাদের ব্র্যান্ডের প্রতি আস্থা নষ্ট করেছে। ২০২৪ সালের দিকে বয়কট আন্দোলনে ভারত থেকে আমদানিকৃত ইউনিলিভারের সবপণ্য বাংলাদেশিরা বয়কট করেছে এবং ইসরায়েল নির্বিচারে ২০২৪ সালে গণহত্যা চালিয়েছে এতে ফিলিস্তিনে ৪৬০০০ মুসলিম নিহত হন এরমধ্যে ১৩০০০ শিশু রয়েছে, মুসিলম হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে বিশ্বমুসলিম সম্প্রদায়ের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে বাংলাদেশের ওলামা-মাশায়েখগণ ইউনিলিভার-সহ ইসরায়েলি সংশ্লিষ্ট পণ্য বয়কটের জোড়ালো ডাক দিয়েছেন।

Title