Title Title

বয়কট কোম্পানি

ইউনিলিভার

ইসরায়েল-ভারত

বয়কট ব্র্যান্ড

গ্লুকোম্যাক্সডি

ইসরায়েল-ভারত

ইউনিলিভারের গ্লুকোম্যাক্সডি ব্র্যান্ড প্রথম চালু হয় ২০১৫ সালের দিকে, বিশেষত দক্ষিণ এশীয় এবং মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে ক্রমবর্ধমান এনার্জি ড্রিংকের চাহিদা পূরণের লক্ষ্য নিয়ে। পণ্যের বিজ্ঞাপনে অতিরঞ্জিত শক্তি বৃদ্ধির দাবি এবং এর কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। অনেক গ্রাহক এবং বিশেষজ্ঞ এই ধরনের ড্রিংকের পুষ্টি উপাদান নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন, বিশেষত দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব সম্পর্কে। 

বাংলাদেশে গ্লুকোম্যাক্সডি ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের দিকে। এটি দেশের পুষ্টি এবং এনার্জি ড্রিংক বাজারে একটি বিশেষ স্থান দখল করার চেষ্টা করে। পণ্যের দাম এবং পুষ্টি উপাদানের কার্যকারিতা নিয়ে স্থানীয় বাজারে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। অনেক গ্রাহক অভিযোগ করেছেন যে, গ্লুকোম্যাক্সডি স্থানীয় বিকল্পগুলোর তুলনায় দামের দিক থেকে ব্যয়বহুল এবং এর কার্যকারিতা সব সময় প্রমাণিত হয়নি। ব্র্যান্ডটির প্রধানত গ্লুকোজ পাউডার এবং ইলেকট্রোলাইট-সমৃদ্ধ এনার্জি ড্রিংক বাজারজাত করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন স্বাদে পণ্য সরবরাহ করে, যেমন লেমন, অরেঞ্জ, এবং ট্যাঙ্গি ট্রপিক্যাল।

ইসরায়েলের সঙ্গে ইউনিলিভারের ব্যবসায়িক সম্পর্ক নিয়ে সমালোচনার জন্ম দেয়, যা মানবাধিকার সংগঠন এবং বিশ্বজুড়ে  ফিলিস্তিনপন্থী গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। এই কারণে গ্লুকোম্যাক্সডি ব্র্যান্ড ব্র্যান্ডের পণ্যও বয়কটের আওতায় আসে। অনেক ভোক্তা দাবি করেন, ইউনিলিভার মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে নীরব ভূমিকা পালন করছে, যা তাদের ব্র্যান্ডের প্রতি আস্থা নষ্ট করেছে। ২০২৪ সালের দিকে বয়কট আন্দোলনে ভারত থেকে আমদানিকৃত ইউনিলিভারের সবপণ্য বাংলাদেশিরা বয়কট করেছে এবং ইসরায়েল নির্বিচারে ২০২৪ সালে গণহত্যা চালিয়েছে এতে ফিলিস্তিনে ৪৬০০০ মুসলিম নিহত হন এরমধ্যে ১৩০০০ শিশু রয়েছে, মুসিলম হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে বিশ্বমুসলিম সম্প্রদায়ের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে বাংলাদেশের ওলামা-মাশায়েখগণ ইউনিলিভার-সহ ইসরায়েলি সংশ্লিষ্ট পণ্য বয়কটের জোড়ালো ডাক দিয়েছেন।

Title