Title Title

বয়কট কোম্পানি

ইউনিলিভার

ইসরায়েল-ভারত

বয়কট ব্র্যান্ড

পেসসোডেন্ট

ইসরায়েল-ভারত

ইউনিলিভারের পেপসোডেন্ট ব্র্যান্ড ১৯১৫ সালে প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে চালু হয়। এটি মূলত একটি অরাল কেয়ার ব্র্যান্ড, যা দাঁতের যত্নে টুথপেস্ট এবং টুথব্রাশ সরবরাহ করে। ইউনিলিভার পরে এটি অধিগ্রহণ করে এবং বৈশ্বিকভাবে এর বাজার সম্প্রসারণ করে। পেপসোডেন্ট বিজ্ঞাপনে অতিরঞ্জিত দাবি এবং প্রতিদ্বন্দ্বী ব্র্যান্ডগুলোর প্রতি নেতিবাচক প্রচারণার জন্য সমালোচিত হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে পেপসোডেন্টের কার্যকারিতা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে, বিশেষ করে যখন এটি দাঁতের ক্ষয় রোধের জন্য অতিরিক্ত দাবিগুলো করে। 

পেপসোডেন্ট ব্র্যান্ডের অধীনে বিভিন্ন পণ্য হলো পেপসোডেন্ট গার্ম প্রোটেকশন টুথপেস্ট, পেপসোডেন্ট সল্ট অ্যান্ড লেমন টুথপেস্ট, পেপসোডেন্ট ওয়ার্ল্ড ক্লাস ওয়ার্ল্ড ওয়াইড টুথপেস্ট এবং পেপসোডেন্ট অ্যাডভান্সড কেয়ার টুথব্রাশ। প্রতিটি পণ্য দাঁতের ক্যাভিটি প্রতিরোধ, প্লাক নিয়ন্ত্রণ এবং মুখের অতিরঞ্জন বিজ্ঞাপন করে সুরক্ষা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বাজারজাত করা হয়।

বাংলাদেশে পেপসোডেন্ট ব্র্যান্ড প্রথম আত্মপ্রকাশ করে ১৯৮০-এর দশকে। ইসরায়েলের সঙ্গে ইউনিলিভারের ব্যবসায়িক সম্পর্ক নিয়ে সমালোচনা ওঠে, যা মানবাধিকার সংগঠন এবং বিশ্বজুড়ে  ফিলিস্তিনপন্থী গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। এই কারণে পেপসোডেন্ট পণ্যও বয়কটের আওতায় আসে। অনেক ভোক্তা দাবি করেন, ইউনিলিভার মানবাধিকার লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে নীরব ভূমিকা পালন করছে, যা তাদের ব্র্যান্ডের প্রতি আস্থা নষ্ট করেছে। বয়কট আন্দোলনে বাংলাদেশে ভারত থেকে আমদানিকৃত ইউনিলিভারের সবপণ্য বাংলাদেশিরা বয়কট করেছে এবং ২০২৪ সালে ফিলিস্তিনে ৪৬০০০ মুসলিম হত্যা এরমধ্যে ১৩০০০ শিশু রয়েছে, নির্বিচারে মুসিলম হত্যাযজ্ঞের কারণে বাংলাদেশে আলেম-মাশায়েখগণ ইসরায়েলি সংশ্লিষ্ট পণ্য বয়কটের জোড়ালো ডাক দিয়েছেন।

Title